চেয়ারম্যান মো: কুদরত আলীর নেতৃত্বে নাগরপুরের সকল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দের হৃদ্যতাপূর্ণ সম্মেলনে অংশগ্রহণ।


টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি, জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান হওয়ার পথে একুশে পদকপ্রাপ্ত বীরমুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান খান ফারুককে হৃদ্যতাপূর্ণ সংবর্ধনা জানিয়েছে সমগ্র টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা এবং টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত সকল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দরা।
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শহরের শহীদ স্মৃতি পৌরউদ্যানে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জেলাসহ তৃণমুল নেতাকর্মীদের পদচারণায় পৌরউদ্যান কানায় পূর্ণ হয়ে আশে পাশের সড়ক গুলো জনস্রোতে পরিণত হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আ’লীগ নাগরপুর উপজেলা শাখার বিপ্লবী সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, নাগরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ আ’লীগ তথা নৌকা মার্কার মনোনীত তিন তিন বারের নির্বাচিত একমাত্র সফল চেয়ারম্যান, বর্তমান সময়ে নাগরপুর উপজেলায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে মো: কুদরত আলীর নেতৃত্বে নাগরপুর উপজেলায় সকল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান মহোদয় ও সকল সদস্যবৃন্দ এবং
উপজেলা আওয়ামীলীগের সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উক্ত হৃদ্রতা পূর্ণ সম্মেলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
এ সময়ে সকলের সাথে উপস্থিত ছিলেন নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সফল সভাপতি, মেধাবী ব্যক্তিত্ব, তরুণ নেতৃত্ব, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী নেতৃবৃন্দের ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল, বাংলাদেশ জুট গুডস এসোসিয়েশনের সাবেক সফল সভাপতি আলহাজ্ব জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন নাগরপুর উপজেলা আ’লীগ এর উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, বাংলাদেশ কৃষকলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি কাজী এটিএম আনিসুর রহমান বুলবুল, নাগরপুর উপজেলা আ’লীগ এর বিপ্লবী সংগ্রামী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক তপন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনের সদস্য পদপ্রার্থী মোঃ খালিদ হোসেন, শিক্ষা ও মানব কল্যাণ সম্পাদক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সাবেক ভিপি জহুরুল আমিন সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠান শেষে নাগরপুর উপজেলা আ’লীগের সম্মানিত সভাপতি আলহাজ্ব জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম এবং বিপ্লবী সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক মো: কুদরত আলী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন- আসন্ন ১৭ই অক্টোবর জেলা পরিষদ নির্বাচনে টাঙ্গাইলের ৪২ লক্ষ মানুষের প্রাণের স্পন্দন, জেলা আ’লীগের সভাপতি, একুশে পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা মোঃ ফজলুর রহমান খান ফারুক ভাই আমাদের সকলের অভিভাবক এবং আস্থার প্রতীক।
তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবারও টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পথে। এইজন্য আমরা নাগরপুর উপজেলা আ’লীগের পক্ষ হতে এবং নাগরপুর উপজেলায় অবস্থিত সকল ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান ও সদস্যদের পক্ষ হতে তাঁকে অগ্রীম প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই তাঁকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার জন্য।
সেই সাথে মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে জননেতা ফজলুর রহমান খান ফারুক ভাইয়ের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
বিরামপুরে এনজিও ভবন ভাংচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন


মোঃ সাইফুল ইসলাম
স্টাফ রিপোর্টার
বিরামপুরে হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এইচ.আর.ডি.এফ) নামের একটি এনজিও’র অফিস ভাংচুর ও সম্পদ বিক্রির প্রতিবাদে সংস্থার সেক্রেটারীসহ স্থানীয় সদস্যরা শনিবার (২৫ মার্চ) মানববন্ধন করেছে।
শহরের বেলডাঙ্গায় সংস্থার কার্যালয়ের সামনে মানব বন্ধনে সংস্থার সেক্রেটারী বিশ্বনাথ তিগ্যা বলেন, পৌল চারোয়া তিগ্যা ১৯৯১ সালে সংস্থাটি চালু করেন। সেখানে সঞ্চয়, ঋণদান, কমিউিনিটি ডেভেলপমেন্ট ও যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন্ ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠাতা মারা গেলে সংস্থার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। সংস্থার তৎকালীন পরিচালক লরেন্স বেক ব্যবস্থাপনা কমিটিকে না জানিয়ে সংস্থার বিভিন্ন সম্পদ বিক্রি করেছেন এবং বর্তমানে বিল্ডিং ভেঙ্গে ফেলছেন। এর প্রতিবাদে সংস্থার সেক্রেটারী থানায় অভিযোগ করেছেন এবং শনিবার মানববন্ধন করেছেন। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সভাপতি বাদল তিগ্যা, সেক্রেটারী বিশ্বনাথ তিগ্যা, দাতা নিকোলাস মিঞ্জ, কোষাধ্যক্ষ রজন মÐলসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
বিআরটিসি বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে নিহত ২।


মোঃ মিজান হোসেন,বিশেষ প্রতিনিধিঃ
ঝালকাঠির রাজাপুরে বিআরটিসি বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুটি ও গাছের সাথে ধাক্কা লেগে খাদে পরে যায় সুপারভাইজারসহ নিহত ২ আহত ১৯।
এতে আধা ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আজ শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে বরিশাল-পাথরঘাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার কানুদাশকাঠি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষনিক নিহতদের পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ। আহতদের পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার করে ভান্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন। পুলিশ ও আহতরা বাস যাত্রীরা জানান, বরিশাল থেকে যাত্রী নিয়ে পাথরঘাটার উদ্দেশ্যে সকালে যাত্রা শুরু করে। বাস ছাড়ার পর থেকে চালক ও হেলপার সুপরভাইজারদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়ে কয়েক দফায়। এ কারনে চালক বেপরোয়া গতিতে গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। ঘটনাস্থলে বাসটি এলে পথিমধ্যে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুটি ও গাছের সাথে ধাক্কা লেগে দুমড়ে মুচরে খাদে পড়ে যায়। রাজাপুর থানার ওসি পুলক চন্দ্র রায় জানান, ঘটনাস্থলেই সুপার ভাইজার ও এক বাস যাত্রী নিহত হন এবং অন্তত ১০/১৫ জন যাত্রী আহত হন। দুর্ঘটনায় যান চলাচল বন্ধ হলে পুলিশ তাৎক্ষনিক যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়। মরদেহ উদ্ধার পূর্বক এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটার ঘটনায় আটক ৪


ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হামলায় ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ৪ জনকে আটক করেছে। মঙ্গলবার (৭ মার্চ) চট্রগ্রাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেছে র্যাব-৯ এর সদস্য। বুধবার (৮ মার্চ) বেলা দেড়টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানায়।
আটককৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মৃত হেলিম ভূইয়ার ছেলে এজহারনামীয় আসামি জাকির হোসেন জাকু (৪৮), একই গ্রামের হাজী আমির আলী ভূঁইয়ার ছেলে মাহবুবুল আল শিমুল (৩৩), উপজেলার চাওড়া দৌলতবাড়ী আব্দুর রহমানের ছেলে সুমন (৩৫) ও কুমিল্লার দেবিদ্বারের মৃত শিরু মিয়ার ছেলে এবং বর্তমান চাওড়া দৌলতবাড়ীর বাসিন্দা মো. আমিরুল ইসলাম রিমন (২০)।
র্যাব-৯ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার মুমিনুল হক সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত ৫ মার্চ রাতে ইসলামি বক্তা মাওলানা মুফতি শরীফুল ইসলাম নুরী (৩৮) তার সহযোগী একজনসহ বিজয়নগর এলাকার দৌলতবাড়ী দরবার শরীফের মাহফিল শেষে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে জেলার আখাউড়া উত্তর ইউপির রামধননগর গ্রামের রেলক্রসিং এর কাছে হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত আক্রমণ করে।
আসামিরা মাওলানা শরীফের মুখে আঘাত করলে জিহ্বা কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কেটে গুরুতর জখম হয়। তারা সাথে থাকা ব্যক্তিকেও এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর জখম করে ও ভিকটিমের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এই ঘটনায় মাওলানা শরীফের চাচা মো. আব্দুল বাছির ভূইয়া বাদী হয়ে এজাহারনামীয় ২ জনসহ অজ্ঞাতনামা ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরই প্রেক্ষিতে আসামিদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র্যাব চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা ব্যাপকভাবে জোরদার করে। র্যাব গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাচেষ্টার সাথে জড়িত ৪ জনকে চট্টগ্রাম জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থান হতে এজাহারনামীয় একজনসহ ৪ জন আসামিকে আটক করতে সক্ষম হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানান ইসলামি বক্তা মাওলানা শরীফুল ইসলাম নুরীর সেদিনের ওরসের বক্তব্যের কিছু অংশ তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি এবং সেই বক্তব্যে তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং মাওলানা শরীফের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার সিদ্ধান্ত নেয়।
যার ফলশ্রুতিতে, মাওলানা শরীফ ওরস থেকে ফেরার পথে তার ওপর অতর্কিত হামলা করে। হামলার ফলে তার জিহ্বা কেটে যায়। এই ঘটনার পেছনে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা, তা তদন্তে স্পষ্ট হবে। এসময় র্যাব-৯ সিপিসি-১ এর কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ নাহিদ হাসান ও মিডিয়া অফিসার জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আফসান-আল-আলম উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রঃ যমুনা টিভি
শাকিবকে ধর্ষণ অভিযোগ থেকে বাঁচাতে দুই সাবেক স্ত্রীর চেষ্টা


ঢালিউডের কিং শাকিব খান। তার বিরুদ্ধে ওঠা ধর্ষণের অভিযোগ থেকে বাঁচাতে দুই সাবেক স্ত্রী এক হয়ে লড়ছেন। সম্প্রতি শাকিব খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় শুটিং করতে গিয়ে এক নারী প্রযোজককে ধর্ষণ করেছেন।
২০১৭ সালের ঘটনা হলেও এটি নিয়ে শোরগোল তৈরি হয়ছে সম্প্রতি। কেননা এই সিনেমার প্রযোজক রহমত উল্লাহ সম্প্রতি দেশে এসে শাকিবের বিরুদ্ধে কতগুলো লিখিত অভিযোগ করেছেন। যার মধ্যে একটি ধর্ষণের অভিযোগ।
আকস্মিকভাবে দেশের শীর্ষ নায়কের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে ভক্তরা অবাক হয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, মিডিয়াতেও কয়েক দিন ধরে আলোচিত বিষয় এটি। রহমত উল্লাহর অভিযোগ, ২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ‘অপারেশন অগ্নিপথ’ সিনেমার দৃশ্যধারণের সময় এক নারী সহ-প্রযোজককে ‘ধর্ষণ’ করেন শাকিব খান। এরপর তিনি দেশে পালিয়ে আসেন।
রহমত উল্লাহর এই অভিযোগের পরে শাকিব খান তার সঙ্গে মীমাংসার জন্য ঢাকার একটি রেস্তোরাঁয় বসেন। এই মীমাংসার চেষ্টা করেন অপু বিশ্বাস, যিনি শাকিব খানের প্রথম স্ত্রী।
মিডিয়াপাড়ায় এ খবর বেশ চর্চিত হতে থাকে। অনেকেই অপু বিশ্বাসের উদারতার কথা বলেন। আবার কেউ কেউ অপু বিশ্বাসের এমন উদ্যোগকে সহজভাবে নেননি। তবে শাকিবের সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাসের এমন পদক্ষেপের পর আরেক সাবেক স্ত্রী বুবলীও পিছিয়ে নেই।
দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শবনম ইয়াসমিন বুবলী শাকিবের পক্ষ নিয়ে একের পর এক পোস্ট দিয়ে যাচ্ছেন। শাকিব খানের পক্ষে কতগুলো উপাত্ত প্রকাশ করছেন, যা শাকিবকে ‘ক্লিনচিট’ দিতে সহায়তা করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এমন অনেকগুলো প্রশ্ন তুলে আনছেন বুবলী, যেসব দিয়ে শাকিব খানকে একজন ‘ক্লিন ইমেজের অভিনেতা’ হিসেবেই দেখা যায়।
যে মেয়েকে শাকিব ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, সেই মেয়ে মধ্যরাতে শাকিবের রুমে কী করছিলেন―এমন প্রশ্নও করেন বুবলী। যার অর্থ দাঁড়ায়, যদিও শারীরিক সম্পর্কের মতো বিষয় ঘটে তাহলে সেটা স্বাভাবিক ও সমঝোতার মাধ্যমেই হয়েছে।
অর্থাৎ শাকিবের পক্ষে দাঁড়াতে গিয়ে শাকিবের বিপক্ষে যায় এমন কতগুলো বিষয়ও সহজে মেনে নিচ্ছেন শাকিব খানের সাবেক দুই স্ত্রী। তবে অনেকেই প্রশ্ন রাখছেন, যদি স্বামীর প্রতি এত ভালোবাসা তাহলে শাকিব অপুকে ডিভোর্স করল কেন? আর অপুকে ডিভোর্স করে বুবলীকে বিয়ে করল, তাহলে বুবলীকেও ডিভোর্স করল কেন? এমন মিশ্র প্রতিক্রিয়া এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে।
গত বুধবার শিল্পী সমিতির সভাপতি বরাবর লেখা অভিযোগে রহমত উল্লাহ লিখেছেন, ‘তিনি (শাকিব খান) আমাদের একজন নারী সহ-প্রযোজককে কৌশলে ধর্ষণ করেন। নির্যাতিতা নিজেও একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী। এ ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। আমি সেই ফৌজদারি অভিযোগের সাক্ষী ছিলাম। এ ঘটনার পর তিনি ও তার পরিবার সামাজিকভাবে যে গ্লানি এবং কুৎসার শিকার হন, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। ধর্ষণের বিচার চাইতে গিয়ে একটা পর্যায়ে তার নিজের ও তার পরিবারের টিকে থাকাটাই অসম্ভব হয়ে পড়ে।’
ভূঞাপুরে আনন্দ টিভি’র পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত


কোরবান আলী তালুকদার:
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে র্যালি, কেক কাটা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে “আনন্দ টিভির” পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে।
শনিবার (১১ মার্চ) সকালে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন “আনন্দ টিভির” টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি আল আমিন শোভন। এ উপলক্ষে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি পৌর শহরের উপজেলা চত্বর হয়ে পুনরায় একই স্থানে এসে শেষ হয়। পরে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহ আলম প্রামাণিকের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক আখতার হোসেন খানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ মাসুদুল হক মাসুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন- সহকারী কমিশনার (ভূমি) তামান্না রহমান জ্যোতি, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এমএ মজিদ মিয়া, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা বদিউজ্জামান খান প্রমুখ।
আরো উপস্থিত ছিলেন- ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আসাদুল ইসলাম বাবুল, সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম কিসলু, সৈয়দ সরোয়ার সাদী রাজু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ন সম্পাদক জুলিয়া পারভেজ, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শাহীন, ডিবিসি টেলিভিশনের টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি সোহেল তালুকদার সহ ভূঞাপুর ও ঘাটাইলের বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে আগত অতিথিবৃন্দরা আনন্দ টিভি’র ৫ বছরের কর্মকান্ড নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা ও ভবিষ্যত উজ্জ্বল সাফল্য কামনা করেন।