টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানালেন নাগরপুর দেলদুয়ারের প্রাণের স্পন্দন জননেতা তারেক শামস খান হিমু।


মাস বাঙালি ও বাঙালি জাতিসত্তার মাঝে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ কিছু বিপথগামী বাংলার সেনা সদস্য ও বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদের ক্ষমতা দখলের লালসার কারণে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সহপরিবারে ধানমন্ডির ৩২নম্বর বাড়িতে মর্মান্তিকভাবে হত্যা করা হয়। এইজন্য এই আগস্ট মাস বাঙালি জাতির জন্য একটি কলঙ্কিত অধ্যায়।
তাই আগস্টের ১ তারিখে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা আয়োজন করেছিল।
উক্ত পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বীরদর্পে অবস্থান করেন নাগরপুর দেলদুয়ারের প্রাণের স্পন্দন, একমাত্র কর্মীবান্ধব নেতা, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া উপকমিটির বিপ্লবী সংগ্রামী সদস্য, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের অন্যতম সদস্য, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য, এক সময় রাজপথ কাঁপানো তুখোর সাবেক ছাত্রনেতা, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পর নাগরপুর দেলদুয়ারের মানুষের একমাত্র প্রানের দাবি ধলেশ্বরী সেতু বাস্তবায়ন কমিটির সাবেক আহ্বায়ক, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের দুঃসময়ের অন্যতম পথপ্রদর্শক তারেক শামস খান্ হিমু।
পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার শেষে জননেতা তারেক শামস খান হিমুর সাথে গণমাধ্যমের সংক্ষিপ্ত কথা হয়। তিনি গণমাধ্যমকে জানান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের সকলের শ্রদ্ধার এবং ভালোবাসার জায়গা। তার একক বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনতে পেরেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় আমাদেরই বাংলাদেশের কিছু বিপদগামী সেনা সদস্য ও রাজনীতিবিদদের কারণে তাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ১৯৭৫ সালের ১৫আগস্টে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক, বেদনাদায়ক ও বাংলার ইতিহাসের জঘন্যতম অধ্যায়। যদিও পরবর্তীতে তাঁর সুযোগ্য তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠন করার পর এই হত্যাকাণ্ডের বিচার বাংলার মাটিতে হয়েছে। আমরা সকলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করার জন্য এই টুঙ্গীপাড়ার সমাধি সৌধে এসেছিলাম।
আমি সত্যিকার অর্থেই আমার পক্ষ হতে আজকের এই পুষ্পস্তবক ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আর এই শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সকলকে আহ্বান জানাই।
সকলকে ধন্যবাদ।
জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় মাকে পিটিয়ে হত্যা, ছেলে আটক


শাহাদাত হোসেন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ছেলের মারপিটে চায়না খাতুন (৬০) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতে সলঙ্গার নাইমুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় নিহতের ছেলে শরিফুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। মৃত বৃদ্ধা নাইমুড়ি এলাকার মৃত আলহ্বাজ আলীর স্ত্রী।
সলঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক মশিউর রহমান জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মহাসড়কে গাড়ির নিচে চাপা পড়ে শরিফুলের একটি ছাগলের বাচ্চা মারা যায়। এ নিয়ে তার মা চায়না খাতুনের সাথে শরিফুলের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শরিফুল তার মাকে বেধরম মারপিট করে আহত করে। পরে নিহতের নিজ বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা করা হয় এবং রাত দশটার দিকে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে রাতেই অভিযান চালিয়ে শরিফুলকে আটক করা হয়েছে। নিহতের লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
০৮/০৩/২০২৩
ঘাটাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে প্রকাশ্যে হত্যা


মোঃ সবুজ সরকার সৌরভ,
ঘাটাইল(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কহিনূর মিয়া (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।০৮ মার্চ (বুধবার) সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল বাছেদের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম সরকার।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামের সামী চৌধুরীর সঙ্গে কহিনূর মিয়ার জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। সন্ধ্যার দিকে একই গ্রামের বাজেয়িদ, তারা মিয়া ও ইসমাইল কহিনূরকে ডেকে বায়েজিদের বাড়িতে নিয়ে য়ায়। সেখানে সামি চৌধুরীসহ তাদের সঙ্গে কহিনূরের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মারপিটের ঘটনা ঘটে। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘাটাইল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম সরকার বলেন, জানতে পেরেছি জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রতিপক্ষের আঘাতে কহিনূর নামের ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আর্ন্তজাতিক নারী দিবসে ভূঞাপুরে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত


কোরবান আলী তালুকদার:
“ডিজিটাল প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, জেন্ডার বৈষম্য করবে নিরসন” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে আর্ন্তজাতিক নারী দিবসে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (০৮ মার্চ) সকালে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় ও জাতীয় মহিলা সংস্থার আয়োজনে এই দিবসটি পালন করা হয়। প্রথমে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। পরে উপজেলা অডিটোরিয়ামে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
এতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) তামান্না রহমান জ্যোতির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোছাঃ নার্গীস বেগম। বিশেষ অতিথি ছিলেন- ভাইস চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বাবু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আলিফ নুর মিনি, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আমিনা বেগম, উপজেলা প: প: কর্মকর্তা তাহমিনা তাবাসসুম, ভূঞাপুর থানার এসআই মোঃ লিটন মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মাসুদুল হক টুকু, সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার জাহিদ হাসান, প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহ আলম প্রামাণিক, অর্জুনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ দিদারুল আলম মাহবুব প্রমুখ।
ঘাটাইলে হত্যাকারীর শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ


মোঃ সবুজ সরকার সৌরভ,
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ধলাপাড়ায় জমি সংক্রান্ত জেরে ব্যবসায়ী কূহিনূর মিয়া(৪৫) হত্যা কাণ্ডে জড়িত সামি চৌধুরীকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ করেছেন নিহতের স্বজনসহ এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ ) বিকেলে ধলাপাড়া-ঘাটাইল সড়কের গাঞ্জানা ব্রিজ মোড় এলাকার সড়কে অবস্থান নেন তারা। ঘন্টাব্যাপী স্থানীয় শত শত লোক সড়কে অবস্থানের পর আসামি গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়ে সড়ক অবরোধ তুলে নেয়ার অনুরোধ করেন প্রশাসন।
এর আগে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ব্যবসায়ী কহিনূর মিয়াকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তুলে পরিবার । গেল বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল বাছেদের ছেলে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত লাশ দাফন করা হয়নি।
এদিকে ঘটনার পর ওইদিন রাতে নিহতের ছেলে জুয়েল রানা বাদী হয়ে একই এলাকার খসরু চৌধুরীর ছেলে সামি চৌধুরী সহ অজ্ঞাত ৩/৪ জনকে আসামি করে ঘাটাইল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার জানান, খুনের ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে । এছাড়া যারা সড়কে লাশ রেখে অবরোধ করেছেন তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটার ঘটনায় আটক ৪


ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হামলায় ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ৪ জনকে আটক করেছে। মঙ্গলবার (৭ মার্চ) চট্রগ্রাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেছে র্যাব-৯ এর সদস্য। বুধবার (৮ মার্চ) বেলা দেড়টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানায়।
আটককৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মৃত হেলিম ভূইয়ার ছেলে এজহারনামীয় আসামি জাকির হোসেন জাকু (৪৮), একই গ্রামের হাজী আমির আলী ভূঁইয়ার ছেলে মাহবুবুল আল শিমুল (৩৩), উপজেলার চাওড়া দৌলতবাড়ী আব্দুর রহমানের ছেলে সুমন (৩৫) ও কুমিল্লার দেবিদ্বারের মৃত শিরু মিয়ার ছেলে এবং বর্তমান চাওড়া দৌলতবাড়ীর বাসিন্দা মো. আমিরুল ইসলাম রিমন (২০)।
র্যাব-৯ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার মুমিনুল হক সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত ৫ মার্চ রাতে ইসলামি বক্তা মাওলানা মুফতি শরীফুল ইসলাম নুরী (৩৮) তার সহযোগী একজনসহ বিজয়নগর এলাকার দৌলতবাড়ী দরবার শরীফের মাহফিল শেষে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে জেলার আখাউড়া উত্তর ইউপির রামধননগর গ্রামের রেলক্রসিং এর কাছে হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত আক্রমণ করে।
আসামিরা মাওলানা শরীফের মুখে আঘাত করলে জিহ্বা কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কেটে গুরুতর জখম হয়। তারা সাথে থাকা ব্যক্তিকেও এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর জখম করে ও ভিকটিমের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এই ঘটনায় মাওলানা শরীফের চাচা মো. আব্দুল বাছির ভূইয়া বাদী হয়ে এজাহারনামীয় ২ জনসহ অজ্ঞাতনামা ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরই প্রেক্ষিতে আসামিদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র্যাব চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা ব্যাপকভাবে জোরদার করে। র্যাব গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাচেষ্টার সাথে জড়িত ৪ জনকে চট্টগ্রাম জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থান হতে এজাহারনামীয় একজনসহ ৪ জন আসামিকে আটক করতে সক্ষম হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানান ইসলামি বক্তা মাওলানা শরীফুল ইসলাম নুরীর সেদিনের ওরসের বক্তব্যের কিছু অংশ তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি এবং সেই বক্তব্যে তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং মাওলানা শরীফের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার সিদ্ধান্ত নেয়।
যার ফলশ্রুতিতে, মাওলানা শরীফ ওরস থেকে ফেরার পথে তার ওপর অতর্কিত হামলা করে। হামলার ফলে তার জিহ্বা কেটে যায়। এই ঘটনার পেছনে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা, তা তদন্তে স্পষ্ট হবে। এসময় র্যাব-৯ সিপিসি-১ এর কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ নাহিদ হাসান ও মিডিয়া অফিসার জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আফসান-আল-আলম উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রঃ যমুনা টিভি