ভালো মেমোরি কার্ড চিনবেন কিভাবে?


স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অনেকেই মেমোরি কার্ডের সঙ্গে পরিচিত। অনেকে একে এসডি কার্ড হিসেবে চেনেন। স্মার্টফোনের স্টোরেজ বাড়ানোর জন্য এই কার্ড ব্যবহৃত হয়।
মেমোরি কার্ডের অনেকগুলো ক্যাটাগরির ব্যাপারে বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই জানেন না। এই ক্যাটাগরিগুলোর ওপর নির্ভর করে স্মার্টফোনের গতি। অপেক্ষাকৃত কম দাম কিংবা ধীরগতির মেমোরি কার্ড ফোনের জন্য ভালো না। অর্থাৎ এ কারণে অনেক সময় ফোনের পারফরমেন্স স্লো অথবা হ্যাং হয়ে যেতে পারে।
মেমোরি কার্ডের ক্যাটাগরিগুলোর মধ্যে কোনোটির জন্য ফোনের পারফরমেন্স ধীরগতির হয়, আবার কোনোটির জন্য ফোনের পারফরমেন্স দ্রুতগতির। এখন আপনার মনে প্রশ্ন উঠতে পারে, কোন মেমোরি কার্ডে ফোনের পারফরমেন্স দ্রুত হয়? সেই বিষয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক-
আইফোনে কেন মেমোরি কার্ড ব্যবহৃত হয় না?
এ কথা সবাই জানে আইফোনে এক্সটার্নাল অপারেটিং সিস্টেম বা মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যায় না। এর কারণ কী? যখন কোনো স্মার্টফোনে মেমোরি কার্ড ব্যবহারের জন্য কোনো অপশন থাকে তখনই ব্যবহারকারী বিভিন্ন ক্যাটাগরির মেমোরি কার্ড সেখানে ব্যবহার করেন। এভাবে ক্যাটাগরি ভিন্ন হওয়ায় ফোনের পারফরমেন্সের তারতম্য হতে থাকে। অর্থাৎ একেক জনের ফোনের পারফরম্যান্স একেক রকম হয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ফোনের পারফরমেন্স ধরে রাখার জন্যই আইফোনে মেমোরি কার্ড ব্যবহারের অপশন রাখা হয়নি।
একই মডেলের স্মার্টফোন কিনেও পারফরম্যান্স এক নয় কেন?
অনেক ব্যবহারকারীই একটি সমস্যার কথা বলেন। একই মডেল ও কোম্পানির ফোন কেনার পরেও দুজনের ফোনের পারফরম্যান্সে পার্থক্য দেখা যায়। কেন এমন পার্থক্য দেখা যায়?
বিশেষজ্ঞরা এর উত্তর দিয়েছেন, দুজন ব্যবহারকারীর ২ ধরনের মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার কারণে পারফরমেন্সে এমন পার্থক্য দেখা যায়।
কীভাবে ভালো মেমোরি কার্ড চিনবেন?
আমরা সবাই একটি জিনিস ভালোভাবে জানি। সেটি হলো মেমোরি কার্ডের ওপর প্রতিষ্ঠানের নাম এবং স্টোরেজ উল্লেখ করা থাকে। মেমোরি কার্ডে কিছু ধরন রয়েছে। যেমন এসডি, এসডিএইচসি ও এসডিএক্সসি।
যেসব মেমোরি কার্ডের ওপর এসডি লেখা থাকে, সেসব মেমোরি কার্ড সাধারণত ১২৮ মেগাবাইট (এমবি) থেকে ২ গিগাবাইট (জিবি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এসডি মেমোরি কার্ডের পরেই রয়েছে এসডিএইচসি। এগুলো ‘হাই-ক্যাপাসিটি’ এবং ৪ গিগাবাইট (জিবি) থেকে ৩২ গিগাবাইট (জিবি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এসডিএইচসি মেমোরি কার্ড হয় এক্সটেন্ডেড ক্যাপাসিটি। এগুলো ৬৪ গিগাবাইট (জিবি) থেকে ২ টেরাবাইট (টিবি) হয়।
বেশিরভাগ স্মার্টফোনে এসডি ও এসডিএইচসি কার্ড ব্যবহৃত হয়। আর যে ফোনগুলো এক্সটেন্ডেড ক্যাপাসিটি সাপোর্ট করে, সেগুলোতে এসডিএক্সসি কার্ড ব্যবহার করা যায়।
ফোনে কেমন গতির মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যায়?
বিশেষজ্ঞরা বলেন, মেমোরি কার্ডে ইংরেজি ‘সি’ এর মতো একটি চিহ্ন রয়েছে। যেখানে নির্দিষ্ট একটি নাম্বার দেওয়া থাকে। প্রকৃতপক্ষে এই ‘সি’ ক্লাস এবং ভেতরের নাম্বারটি দ্বারা বোঝানো হয় কার্ডটি কোন ক্লাসের। এই ক্লাসগুলো ক্যাটাগরি সাধারণত ‘ক্লাস টু- ২ এমবি, ক্লাস ফোর- ৪ এমবি, ক্লাস সিক্স- ৬ এমবি, ক্লাস টেন- ১০ এমবি’ এমন হয়ে থাকে। তবে কোনো কোনো মেমোরি কার্ডের উপরে লেখা থাকে ‘ইউএইচ ওয়ান- ১০ এমবি, ইউএইচ থ্রি- ৩০ এমবি’। ‘ইউএইচ’ দ্বারা বোঝানো হয় আল্ট্রা-স্পিড। অর্থাৎ এগুলো ক্ষীপ্রগতির হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ওঠে, কোন মেমোরি কার্ডের গতি সবচেয়ে বেশি?
এর উত্তর হলো, ক্লাস টু’র ২ মেগাবাইট (এমবি), ক্লাস ফোরের ৪ এমবি, ক্লাস সিক্সের ৬ এমবি এবং ক্লাস টেনের গতি ১০ এমবি হবে। এগুলোর মধ্য থেকেই বের করা যায় কোন মেমোরি কার্ডের গতি সবচেয়ে বেশি। কারণ এগুলোকে স্বাভাবিক গতি অথবা ‘নরম্যাল স্পিড’ হিসেবে ধরা হয়। তার মধ্যে ক্লাস টু, ক্লাস ফোর ও ক্লাস সিক্স ক্যাটাগরি ব্যবহৃত হয় শুধু ভিডিও রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে। এগুলো স্ট্যান্ডার্ড ও এইচডি ভিডিও রেকর্ডিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
কেউ যদি ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ড করতে চান, তাহলে ক্লাস টেন ও ইউএইচ ওয়ান ক্যাটাগরি ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিংয়ের জন্য এগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
যাদের ফোনে ‘ফোর-কে’ বা ‘টু-কে’ এই ২ ধরনের ভিডিও অপশন রয়েছে, তাদের ইউএইচ থ্রি মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা উচিত।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্লাস টেন ও ইউএইচ ওয়ান ক্যাটাগরির মেমোরি কার্ডগুলো সবচেয়ে দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে। তাই মেমোরি কার্ড কেনার সময় এগুলো দেখে নেওয়া উচিত।
একটি নিখোঁজ সংবাদ


মোঃ মাইনুল ইসলাম
স্টাফ রিপোর্টার
গতকাল ২৭ ফেব্রুয়ারি রোজ সোমবার গাজীপুরের কাপাশিয়া উপজেলার দরদরিয়া গ্রাম থেকে মনোয়ার হোসেন খাঁন নাসিম নামের এক ব্যক্তি হারিয়ে গেছেন। তাঁর পিতার নাম মৃত: আবু সিদ্দিক খান এবং মাতা: মৃত- মনোয়ারা বেগম। পরিবারের স্বজনরা জানান, নিখোঁজ ব্যক্তির অনেকটা স্মরণ শক্তি কম। তিনি শুধু নিজের নাম ও যাত্রাবাড়ির কোনাপাড়া এলাকার নাম বলতে পারেন। গাজীপুর কাপাশিয়ায় বেড়াতে গিয়ে গতকাল সকালে আনুমানিক সকাল ৮ ঘটিকায় বের হলে পুনরায় আর বাসায় ফিরে আসেননি।
এ ঘটনায় কাপাশিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন নিখোঁজ মনোয়ার হোসেন খাঁন ওরফে নাসিম এর স্বজনরা। উপরোক্ত ছবির ব্যক্তির কেউ খোঁজ পেলে আন্তরিকতার সাথে জানানোর অনুরোধ করছি।
পরিবারের মোবাইল নাম্বার
০১৯৯০-২৪৮৪৮৮
মাতুয়াইল, কোনাপাড়া, যাত্রাবাড়ি, ঢাকা।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় মাকে পিটিয়ে হত্যা, ছেলে আটক


শাহাদাত হোসেন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ছেলের মারপিটে চায়না খাতুন (৬০) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতে সলঙ্গার নাইমুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় নিহতের ছেলে শরিফুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। মৃত বৃদ্ধা নাইমুড়ি এলাকার মৃত আলহ্বাজ আলীর স্ত্রী।
সলঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক মশিউর রহমান জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মহাসড়কে গাড়ির নিচে চাপা পড়ে শরিফুলের একটি ছাগলের বাচ্চা মারা যায়। এ নিয়ে তার মা চায়না খাতুনের সাথে শরিফুলের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শরিফুল তার মাকে বেধরম মারপিট করে আহত করে। পরে নিহতের নিজ বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা করা হয় এবং রাত দশটার দিকে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে রাতেই অভিযান চালিয়ে শরিফুলকে আটক করা হয়েছে। নিহতের লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
০৮/০৩/২০২৩
নায়েবের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে এলাকাবাসী’র বিক্ষোভ মিছিল


মোঃ মাইনুল ইসলাম
জামালপুর প্রতিনিধি
“হটাও দালাল, বাচাও ভূমি মালিক” এই স্লোগানকে সামনে রেখে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার চরপুটিমারি ইউনিয়ন উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ ও দালালদের অপপ্রচারের প্রতিবাদে উপকার ভোগী সচেতন ভূমি মালিকরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
রবিবার (১২মার্চ) সকালে চরপুটিমারি ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করে উপকার ভোগীরা, পরে প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল বের করে বেনুয়ারচর বাজার ও প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ভূমি অফিসে এসে শেষ হয়।
এসময় এলাকাবাসীর বক্তব্যে বলেন, চরপুটিমারি ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম যোগদান করার পর ভূমি অফিসকে দালাল মুক্ত ঘোষণা করায় দালালরা ক্ষিপ্ত হয়ে নায়েবের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলে ঝাড়ু মিছিলসহ নানান অপপ্রচার করেছে।
নায়েবের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তারা। এবং অত্র ইউনিয়নের যোগদানের পর ভালো ভূমি সেবা দেওয়ার জন্য ঐ ইউনিয়নের সাধারণ উপকার ভোগীরা, ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম’কে ফুলের মাল্য পড়িয়ে সংবর্ধনা দেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম বার্ষিকীর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান


শাকিল আহমেদ জয়পুরহাট প্রতিনিধি:
১৯ মার্চ ২০২৩
মুক্তিযুদ্ধের অহংকার- সম্প্রীতীর বাংলাদেশ, মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতির
পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে
আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার(১৯ মার্চ ) বিকেল ৫ টায় সদর উপজেলা পরিষদের মুজিবুর রহমান ঢালী
স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান
এস এম সোলাইমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ভারতের কলকাতা প্রেসক্লাবের
সভাপতি স্নেহাশিস সুর, কলকাতার রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস
কমিউনিকেশন ও ভিডিওগ্রাফির বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. দেবজ্যোতি
চন্দ্র, কলকাতা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোঅর্ডিনেটর গণজ্ঞাপন বিভাগের
অধ্যাপক ডঃ সান্ত্বন চট্টোপাধ্যায়, কলকাতার বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের আহবায়ক ও
সদস্য বাংলা ওয়ার্ল্ডের বিদ্যুৎ মজুমদার।
আরও বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট মোমেন আহমেদ
চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের নেতা, রাজা চৌধুরী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের
সাবেক কমান্ডার আমজাদ হোসেন সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুধীজনরা।
শাকিল আহমেদ ,,
জয়পুরহাট
মোবাইল -০১৭৩৩১৬৭৭১৪,
ভূঞাপুরে আনন্দ টিভি’র পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত


কোরবান আলী তালুকদার:
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে র্যালি, কেক কাটা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে “আনন্দ টিভির” পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে।
শনিবার (১১ মার্চ) সকালে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন “আনন্দ টিভির” টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি আল আমিন শোভন। এ উপলক্ষে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি পৌর শহরের উপজেলা চত্বর হয়ে পুনরায় একই স্থানে এসে শেষ হয়। পরে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহ আলম প্রামাণিকের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক আখতার হোসেন খানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ মাসুদুল হক মাসুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন- সহকারী কমিশনার (ভূমি) তামান্না রহমান জ্যোতি, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এমএ মজিদ মিয়া, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা বদিউজ্জামান খান প্রমুখ।
আরো উপস্থিত ছিলেন- ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আসাদুল ইসলাম বাবুল, সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম কিসলু, সৈয়দ সরোয়ার সাদী রাজু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ন সম্পাদক জুলিয়া পারভেজ, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শাহীন, ডিবিসি টেলিভিশনের টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি সোহেল তালুকদার সহ ভূঞাপুর ও ঘাটাইলের বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে আগত অতিথিবৃন্দরা আনন্দ টিভি’র ৫ বছরের কর্মকান্ড নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা ও ভবিষ্যত উজ্জ্বল সাফল্য কামনা করেন।