শহীদ শেখ কামালের ৭৩ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিভিন্ন কর্মসূচি।


শেখ কামাল ১৯৪৯ সালের ৫ ই আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি মুক্তিবাহিনীর অন্যতম সংগঠক ছিলেন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর এইড ডি ক্যাম্প (এডিসি) হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুলাই তিনি ক্রীড়াবিদ সুলতানা খুকিকে বিয়ে করেন। তিনি ঢাকা আবাহানী লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হন।
যথাযথ মর্যাদায় শহীদ শেখ কামালের ৭৩ তম জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ এর নেতৃত্বে দিন ব্যাপী কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের বিপ্লবী সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর নাগরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তথা নৌকা মার্কার তিন তিনবারের একমাত্র নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান, রাজপথ থেকে বিকশিত নেতৃত্ব, অনলবর্ষী বক্তা, বর্তমান সময়ে নাগরপুর উপজেলায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে জননেতা মোঃ কুদরত আলীর নেতৃত্বে জাতীয় সংগীতের সাথে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে। এরপর শহীদ শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এরপর সকাল ৯ ঘটিকার সময় নাগরপুর উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত পুষ্প স্তবক অর্পণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নাগরপুর উপজেলা শাখার বিপ্লবী সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক জননেতা মোঃ কুদরত আলীর নেতৃত্বে উপজেলা আওয়ামীলীগের সর্বস্তরের নেতা কর্মী স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ মতিয়ার রহমান মতি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক তপন, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ভিপি জহুরুল আমিন, প্রচার সম্পাদক মোঃ খালিদ হোসেন, শিক্ষা ও মানব কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মিয়া, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের অন্যতম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা: মোঃ চাঁন মিয়া, অন্যতম সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব এবং নাগরপুর উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: বাদশা মিয়া সহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মাহফিল শেষে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের বিপ্লবী সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক মো: কুদরত আলী উপস্থিত সকল নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বলেন, আজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ কামালের ৭৩ তম জন্মবার্ষিকী। আজকের এই অনুষ্ঠানকে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে আপনারা নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সকল নেতৃবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ করার জন্য আমি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নাগরপুর উপজেলা শাখার পক্ষ হতে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই এবং আজ সকাল ১১ ঘটিকার সময় নাগরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে শহীদ শেখ কামালের জীবনাদর্শ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তার পরিবারের নিহত সকল সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
উক্ত দোয়া মাহফিলে আপনাদের সকলকে আমি স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য বিনীত আহবান জানাচ্ছি।
সকলকে ধন্যবাদ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
নায়েবের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে এলাকাবাসী’র বিক্ষোভ মিছিল


মোঃ মাইনুল ইসলাম
জামালপুর প্রতিনিধি
“হটাও দালাল, বাচাও ভূমি মালিক” এই স্লোগানকে সামনে রেখে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার চরপুটিমারি ইউনিয়ন উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ ও দালালদের অপপ্রচারের প্রতিবাদে উপকার ভোগী সচেতন ভূমি মালিকরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
রবিবার (১২মার্চ) সকালে চরপুটিমারি ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করে উপকার ভোগীরা, পরে প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল বের করে বেনুয়ারচর বাজার ও প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ভূমি অফিসে এসে শেষ হয়।
এসময় এলাকাবাসীর বক্তব্যে বলেন, চরপুটিমারি ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম যোগদান করার পর ভূমি অফিসকে দালাল মুক্ত ঘোষণা করায় দালালরা ক্ষিপ্ত হয়ে নায়েবের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলে ঝাড়ু মিছিলসহ নানান অপপ্রচার করেছে।
নায়েবের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তারা। এবং অত্র ইউনিয়নের যোগদানের পর ভালো ভূমি সেবা দেওয়ার জন্য ঐ ইউনিয়নের সাধারণ উপকার ভোগীরা, ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম’কে ফুলের মাল্য পড়িয়ে সংবর্ধনা দেন।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় মাকে পিটিয়ে হত্যা, ছেলে আটক


শাহাদাত হোসেন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ছেলের মারপিটে চায়না খাতুন (৬০) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতে সলঙ্গার নাইমুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় নিহতের ছেলে শরিফুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। মৃত বৃদ্ধা নাইমুড়ি এলাকার মৃত আলহ্বাজ আলীর স্ত্রী।
সলঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক মশিউর রহমান জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মহাসড়কে গাড়ির নিচে চাপা পড়ে শরিফুলের একটি ছাগলের বাচ্চা মারা যায়। এ নিয়ে তার মা চায়না খাতুনের সাথে শরিফুলের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শরিফুল তার মাকে বেধরম মারপিট করে আহত করে। পরে নিহতের নিজ বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা করা হয় এবং রাত দশটার দিকে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে রাতেই অভিযান চালিয়ে শরিফুলকে আটক করা হয়েছে। নিহতের লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
০৮/০৩/২০২৩
ঘাটাইলে হত্যাকারীর শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ


মোঃ সবুজ সরকার সৌরভ,
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ধলাপাড়ায় জমি সংক্রান্ত জেরে ব্যবসায়ী কূহিনূর মিয়া(৪৫) হত্যা কাণ্ডে জড়িত সামি চৌধুরীকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ করেছেন নিহতের স্বজনসহ এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ ) বিকেলে ধলাপাড়া-ঘাটাইল সড়কের গাঞ্জানা ব্রিজ মোড় এলাকার সড়কে অবস্থান নেন তারা। ঘন্টাব্যাপী স্থানীয় শত শত লোক সড়কে অবস্থানের পর আসামি গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়ে সড়ক অবরোধ তুলে নেয়ার অনুরোধ করেন প্রশাসন।
এর আগে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ব্যবসায়ী কহিনূর মিয়াকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তুলে পরিবার । গেল বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল বাছেদের ছেলে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত লাশ দাফন করা হয়নি।
এদিকে ঘটনার পর ওইদিন রাতে নিহতের ছেলে জুয়েল রানা বাদী হয়ে একই এলাকার খসরু চৌধুরীর ছেলে সামি চৌধুরী সহ অজ্ঞাত ৩/৪ জনকে আসামি করে ঘাটাইল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার জানান, খুনের ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে । এছাড়া যারা সড়কে লাশ রেখে অবরোধ করেছেন তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটার ঘটনায় আটক ৪


ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হামলায় ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ৪ জনকে আটক করেছে। মঙ্গলবার (৭ মার্চ) চট্রগ্রাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেছে র্যাব-৯ এর সদস্য। বুধবার (৮ মার্চ) বেলা দেড়টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানায়।
আটককৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মৃত হেলিম ভূইয়ার ছেলে এজহারনামীয় আসামি জাকির হোসেন জাকু (৪৮), একই গ্রামের হাজী আমির আলী ভূঁইয়ার ছেলে মাহবুবুল আল শিমুল (৩৩), উপজেলার চাওড়া দৌলতবাড়ী আব্দুর রহমানের ছেলে সুমন (৩৫) ও কুমিল্লার দেবিদ্বারের মৃত শিরু মিয়ার ছেলে এবং বর্তমান চাওড়া দৌলতবাড়ীর বাসিন্দা মো. আমিরুল ইসলাম রিমন (২০)।
র্যাব-৯ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার মুমিনুল হক সংবাদ সম্মেলনে জানান, গত ৫ মার্চ রাতে ইসলামি বক্তা মাওলানা মুফতি শরীফুল ইসলাম নুরী (৩৮) তার সহযোগী একজনসহ বিজয়নগর এলাকার দৌলতবাড়ী দরবার শরীফের মাহফিল শেষে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে জেলার আখাউড়া উত্তর ইউপির রামধননগর গ্রামের রেলক্রসিং এর কাছে হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত আক্রমণ করে।
আসামিরা মাওলানা শরীফের মুখে আঘাত করলে জিহ্বা কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কেটে গুরুতর জখম হয়। তারা সাথে থাকা ব্যক্তিকেও এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর জখম করে ও ভিকটিমের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এই ঘটনায় মাওলানা শরীফের চাচা মো. আব্দুল বাছির ভূইয়া বাদী হয়ে এজাহারনামীয় ২ জনসহ অজ্ঞাতনামা ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরই প্রেক্ষিতে আসামিদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র্যাব চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা ব্যাপকভাবে জোরদার করে। র্যাব গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাচেষ্টার সাথে জড়িত ৪ জনকে চট্টগ্রাম জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থান হতে এজাহারনামীয় একজনসহ ৪ জন আসামিকে আটক করতে সক্ষম হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানান ইসলামি বক্তা মাওলানা শরীফুল ইসলাম নুরীর সেদিনের ওরসের বক্তব্যের কিছু অংশ তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি এবং সেই বক্তব্যে তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং মাওলানা শরীফের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার সিদ্ধান্ত নেয়।
যার ফলশ্রুতিতে, মাওলানা শরীফ ওরস থেকে ফেরার পথে তার ওপর অতর্কিত হামলা করে। হামলার ফলে তার জিহ্বা কেটে যায়। এই ঘটনার পেছনে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা, তা তদন্তে স্পষ্ট হবে। এসময় র্যাব-৯ সিপিসি-১ এর কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ নাহিদ হাসান ও মিডিয়া অফিসার জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আফসান-আল-আলম উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রঃ যমুনা টিভি
ঘাটাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে প্রকাশ্যে হত্যা


মোঃ সবুজ সরকার সৌরভ,
ঘাটাইল(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কহিনূর মিয়া (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।০৮ মার্চ (বুধবার) সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল বাছেদের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম সরকার।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামের সামী চৌধুরীর সঙ্গে কহিনূর মিয়ার জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। সন্ধ্যার দিকে একই গ্রামের বাজেয়িদ, তারা মিয়া ও ইসমাইল কহিনূরকে ডেকে বায়েজিদের বাড়িতে নিয়ে য়ায়। সেখানে সামি চৌধুরীসহ তাদের সঙ্গে কহিনূরের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মারপিটের ঘটনা ঘটে। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘাটাইল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম সরকার বলেন, জানতে পেরেছি জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রতিপক্ষের আঘাতে কহিনূর নামের ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।