স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে হেফাজত নেতাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত


নিজস্ব প্রতিবেদক (ঢাকা)
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর একটি প্রতিনিধি দল।
হেফাজতের সিনিয়র নায়েবে আমীর ও হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া ও হেফাজত মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন, নায়েবে আমীর মাওলানা ফুরকানউল্লাহ্ খলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মীর ইদরীস, ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সোবহানী ও ঢাকা মহানগর সেক্রেটারি মুফতী কিফায়াতুল্লাহ আযহারী।
মঙ্গবার (২৮ জুন) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ে ঘন্টাব্যাপী এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হেফাজতের পক্ষ থেকে ৫ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
দাবিগুলো হচ্ছে-
(এক) আগামী ঈদুল আযহার আগে হেফাজতের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় আটককৃত আলেম-উলামা ও হেফাজত নেতাকর্মীদের মুক্তি দিন। এসময় বন্দি আলেমদের অনেকে গুরুতর অসুস্থ হয়ে হুইলচেয়ারে আদালতে আসার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এছাড়াও আলেম-উলামাদের অনেকে গ্রেপ্তার থাকার কারণে তাদের পরিবার ও প্রতিষ্ঠানের দুরাবস্থার বিষয়টিও মন্ত্রীকে জানানো হয়।
(দুই) গত কিছুদিন পূর্বে কথিত গণকমিশন নামে একটি ভুঁইফোড় সংগঠন দেশের ১১৬ আলেম ও ১০০০ হাজার মাদরাসার নামের লিস্ট তৈরি করেছে। তারা এটির নাম দিয়েছে ”শ্বেতপত্র”। ইতোমধ্যে তারা এই শ্বেতপত্র দুর্নীতি দমন কমিশনেও জমা দিয়েছে। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই এটি দেশের আলেম-ওলামা ও মসজিদ মাদরাসার বিরুদ্ধে ভয়ংকর ষড়যন্ত্রের অংশ। তারা কথিত শ্বেতপত্রে দেশের প্রায় সকল মাদরাসাকে জঙ্গিবাদের সাথে যুক্ত করেছে। আমরা দাবি জানাচ্ছি, অনতিবিলম্বে কথিত এই শ্বেতপত্র বাজেয়াপ্ত করতে হবে। এবং গণকমিশন নামের কথতি এই সংগঠনের লোকদের আইনের আওতায় আনতে হবে। তারা শান্ত পরিস্থিতিকে অশান্ত করার চক্রান্ত্র করছে।
(তিন) শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ.-এর সময় থেকে বারবার বলা হয়েছে হেফাজত নেতাকর্মীদের নামে দায়েরকৃত ২০১৩ ও ২০১৬ সালের মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে তার একটিও প্রত্যাহার করা হয়নি। বরং গত বছর যে সকল আলেম-ওলামাদের গ্রেপ্তার করা হয়, তাদের প্রায় সকলকেই ২০১৩ ও ২০১৬ সালের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। উপরন্ত ২০২১ সালের নতুন আরো অনেক মামলা দেওয়া হয়েছে। পূর্ব প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সকল মামলা দ্রুত প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করুন।
(চার) সম্প্রতি ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির দুই নেতা মানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও উম্মুল মুমিনীন হজরত আয়ীশা রাঃ সম্পর্কে চরম অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন। এই ঘটনায় পুরো মুসলিম বিশ্ব প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে। বাংলাদেশের নবি প্রেমীরাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আমরা আপনার মাধ্যমে সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানাচ্ছি, যেন এই ঘটনায় ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানানো হয়।
(পাঁচ) আমরা জানতে পেরেছি শিক্ষা আইন-২০২২ -এর খসড়া চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে সরকার। এই শিক্ষা আইনে যেহেতু কওমী মাদরাসা সহ সকল ধরনের শিক্ষার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তাই আমাদের দাবি হচ্ছে, খসড়া কমিটিতে কওমী মাদরাসার ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধিত্ব যেন থাকে।
সে সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আপনাদের কয়েকজন নেতা কারাগারে অসুস্থ হওয়ার বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাথে আলাপ করে আমি বিষয়টিতে দ্রুত ব্যবস্থা নেবো।
গণকমিশনের শ্বেতপত্র বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, এর কোন কার্যকারিতা নেই এবং এটা আর অগ্রসর না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
সম্প্রতি ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির দুই নেতা কর্তৃক মানবতার মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রাঃ-কে কটূক্তির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আপনারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন, আমরাও এই ঘটনায় ব্যথিত হয়েছি। ঐ সময়টায় আমি অসুস্থ ছিলাম। আপনাদের দাবি আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌছাবো।
শিক্ষা আইন-২০২২ এর খসরা কমিটিতে আলেমদের অন্তর্ভুক্তির জন্য আল হাইয়াতুল উলায়ার মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করার পরামর্শ দেন।
এ সময় আইন শৃংখলা বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ সহ মন্ত্রণালয়ের অনেক দায়িত্বশীল উপস্থিত ছিলেন।
বিরামপুরে এনজিও ভবন ভাংচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন


মোঃ সাইফুল ইসলাম
স্টাফ রিপোর্টার
বিরামপুরে হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এইচ.আর.ডি.এফ) নামের একটি এনজিও’র অফিস ভাংচুর ও সম্পদ বিক্রির প্রতিবাদে সংস্থার সেক্রেটারীসহ স্থানীয় সদস্যরা শনিবার (২৫ মার্চ) মানববন্ধন করেছে।
শহরের বেলডাঙ্গায় সংস্থার কার্যালয়ের সামনে মানব বন্ধনে সংস্থার সেক্রেটারী বিশ্বনাথ তিগ্যা বলেন, পৌল চারোয়া তিগ্যা ১৯৯১ সালে সংস্থাটি চালু করেন। সেখানে সঞ্চয়, ঋণদান, কমিউিনিটি ডেভেলপমেন্ট ও যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন্ ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠাতা মারা গেলে সংস্থার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। সংস্থার তৎকালীন পরিচালক লরেন্স বেক ব্যবস্থাপনা কমিটিকে না জানিয়ে সংস্থার বিভিন্ন সম্পদ বিক্রি করেছেন এবং বর্তমানে বিল্ডিং ভেঙ্গে ফেলছেন। এর প্রতিবাদে সংস্থার সেক্রেটারী থানায় অভিযোগ করেছেন এবং শনিবার মানববন্ধন করেছেন। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সভাপতি বাদল তিগ্যা, সেক্রেটারী বিশ্বনাথ তিগ্যা, দাতা নিকোলাস মিঞ্জ, কোষাধ্যক্ষ রজন মÐলসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
ঘাটাইলে হত্যাকারীর শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ


মোঃ সবুজ সরকার সৌরভ,
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ধলাপাড়ায় জমি সংক্রান্ত জেরে ব্যবসায়ী কূহিনূর মিয়া(৪৫) হত্যা কাণ্ডে জড়িত সামি চৌধুরীকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ করেছেন নিহতের স্বজনসহ এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ ) বিকেলে ধলাপাড়া-ঘাটাইল সড়কের গাঞ্জানা ব্রিজ মোড় এলাকার সড়কে অবস্থান নেন তারা। ঘন্টাব্যাপী স্থানীয় শত শত লোক সড়কে অবস্থানের পর আসামি গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়ে সড়ক অবরোধ তুলে নেয়ার অনুরোধ করেন প্রশাসন।
এর আগে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ব্যবসায়ী কহিনূর মিয়াকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তুলে পরিবার । গেল বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল বাছেদের ছেলে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত লাশ দাফন করা হয়নি।
এদিকে ঘটনার পর ওইদিন রাতে নিহতের ছেলে জুয়েল রানা বাদী হয়ে একই এলাকার খসরু চৌধুরীর ছেলে সামি চৌধুরী সহ অজ্ঞাত ৩/৪ জনকে আসামি করে ঘাটাইল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার জানান, খুনের ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে । এছাড়া যারা সড়কে লাশ রেখে অবরোধ করেছেন তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
ঘাটাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে প্রকাশ্যে হত্যা


মোঃ সবুজ সরকার সৌরভ,
ঘাটাইল(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কহিনূর মিয়া (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।০৮ মার্চ (বুধবার) সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল বাছেদের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম সরকার।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার উত্তর ধলাপাড়া গ্রামের সামী চৌধুরীর সঙ্গে কহিনূর মিয়ার জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। সন্ধ্যার দিকে একই গ্রামের বাজেয়িদ, তারা মিয়া ও ইসমাইল কহিনূরকে ডেকে বায়েজিদের বাড়িতে নিয়ে য়ায়। সেখানে সামি চৌধুরীসহ তাদের সঙ্গে কহিনূরের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মারপিটের ঘটনা ঘটে। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘাটাইল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম সরকার বলেন, জানতে পেরেছি জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রতিপক্ষের আঘাতে কহিনূর নামের ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শাকিবকে ধর্ষণ অভিযোগ থেকে বাঁচাতে দুই সাবেক স্ত্রীর চেষ্টা


ঢালিউডের কিং শাকিব খান। তার বিরুদ্ধে ওঠা ধর্ষণের অভিযোগ থেকে বাঁচাতে দুই সাবেক স্ত্রী এক হয়ে লড়ছেন। সম্প্রতি শাকিব খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় শুটিং করতে গিয়ে এক নারী প্রযোজককে ধর্ষণ করেছেন।
২০১৭ সালের ঘটনা হলেও এটি নিয়ে শোরগোল তৈরি হয়ছে সম্প্রতি। কেননা এই সিনেমার প্রযোজক রহমত উল্লাহ সম্প্রতি দেশে এসে শাকিবের বিরুদ্ধে কতগুলো লিখিত অভিযোগ করেছেন। যার মধ্যে একটি ধর্ষণের অভিযোগ।
আকস্মিকভাবে দেশের শীর্ষ নায়কের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে ভক্তরা অবাক হয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, মিডিয়াতেও কয়েক দিন ধরে আলোচিত বিষয় এটি। রহমত উল্লাহর অভিযোগ, ২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ‘অপারেশন অগ্নিপথ’ সিনেমার দৃশ্যধারণের সময় এক নারী সহ-প্রযোজককে ‘ধর্ষণ’ করেন শাকিব খান। এরপর তিনি দেশে পালিয়ে আসেন।
রহমত উল্লাহর এই অভিযোগের পরে শাকিব খান তার সঙ্গে মীমাংসার জন্য ঢাকার একটি রেস্তোরাঁয় বসেন। এই মীমাংসার চেষ্টা করেন অপু বিশ্বাস, যিনি শাকিব খানের প্রথম স্ত্রী।
মিডিয়াপাড়ায় এ খবর বেশ চর্চিত হতে থাকে। অনেকেই অপু বিশ্বাসের উদারতার কথা বলেন। আবার কেউ কেউ অপু বিশ্বাসের এমন উদ্যোগকে সহজভাবে নেননি। তবে শাকিবের সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাসের এমন পদক্ষেপের পর আরেক সাবেক স্ত্রী বুবলীও পিছিয়ে নেই।
দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শবনম ইয়াসমিন বুবলী শাকিবের পক্ষ নিয়ে একের পর এক পোস্ট দিয়ে যাচ্ছেন। শাকিব খানের পক্ষে কতগুলো উপাত্ত প্রকাশ করছেন, যা শাকিবকে ‘ক্লিনচিট’ দিতে সহায়তা করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এমন অনেকগুলো প্রশ্ন তুলে আনছেন বুবলী, যেসব দিয়ে শাকিব খানকে একজন ‘ক্লিন ইমেজের অভিনেতা’ হিসেবেই দেখা যায়।
যে মেয়েকে শাকিব ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, সেই মেয়ে মধ্যরাতে শাকিবের রুমে কী করছিলেন―এমন প্রশ্নও করেন বুবলী। যার অর্থ দাঁড়ায়, যদিও শারীরিক সম্পর্কের মতো বিষয় ঘটে তাহলে সেটা স্বাভাবিক ও সমঝোতার মাধ্যমেই হয়েছে।
অর্থাৎ শাকিবের পক্ষে দাঁড়াতে গিয়ে শাকিবের বিপক্ষে যায় এমন কতগুলো বিষয়ও সহজে মেনে নিচ্ছেন শাকিব খানের সাবেক দুই স্ত্রী। তবে অনেকেই প্রশ্ন রাখছেন, যদি স্বামীর প্রতি এত ভালোবাসা তাহলে শাকিব অপুকে ডিভোর্স করল কেন? আর অপুকে ডিভোর্স করে বুবলীকে বিয়ে করল, তাহলে বুবলীকেও ডিভোর্স করল কেন? এমন মিশ্র প্রতিক্রিয়া এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে।
গত বুধবার শিল্পী সমিতির সভাপতি বরাবর লেখা অভিযোগে রহমত উল্লাহ লিখেছেন, ‘তিনি (শাকিব খান) আমাদের একজন নারী সহ-প্রযোজককে কৌশলে ধর্ষণ করেন। নির্যাতিতা নিজেও একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী। এ ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। আমি সেই ফৌজদারি অভিযোগের সাক্ষী ছিলাম। এ ঘটনার পর তিনি ও তার পরিবার সামাজিকভাবে যে গ্লানি এবং কুৎসার শিকার হন, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। ধর্ষণের বিচার চাইতে গিয়ে একটা পর্যায়ে তার নিজের ও তার পরিবারের টিকে থাকাটাই অসম্ভব হয়ে পড়ে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম বার্ষিকীর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান


শাকিল আহমেদ জয়পুরহাট প্রতিনিধি:
১৯ মার্চ ২০২৩
মুক্তিযুদ্ধের অহংকার- সম্প্রীতীর বাংলাদেশ, মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতির
পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে
আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার(১৯ মার্চ ) বিকেল ৫ টায় সদর উপজেলা পরিষদের মুজিবুর রহমান ঢালী
স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান
এস এম সোলাইমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ভারতের কলকাতা প্রেসক্লাবের
সভাপতি স্নেহাশিস সুর, কলকাতার রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস
কমিউনিকেশন ও ভিডিওগ্রাফির বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. দেবজ্যোতি
চন্দ্র, কলকাতা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোঅর্ডিনেটর গণজ্ঞাপন বিভাগের
অধ্যাপক ডঃ সান্ত্বন চট্টোপাধ্যায়, কলকাতার বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের আহবায়ক ও
সদস্য বাংলা ওয়ার্ল্ডের বিদ্যুৎ মজুমদার।
আরও বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট মোমেন আহমেদ
চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের নেতা, রাজা চৌধুরী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের
সাবেক কমান্ডার আমজাদ হোসেন সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুধীজনরা।
শাকিল আহমেদ ,,
জয়পুরহাট
মোবাইল -০১৭৩৩১৬৭৭১৪,